[Ads]
14th-week assignment activities have published so students are urged to start their assignments. Likewise, Class Eight 14th Week Hindu Religion and Moral Education Assignment. Class 8 14th Week Hindu Religion and Moral Education Assignment 2022. Hindu Religion and Moral Education 14th Week Assignment Class 8. Class Eight 14th Week Hindu Religion and Moral Education Assignment. অষ্টম শ্রেণির ১৪ তম সপ্তাহের হিন্দু ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা অ্যাসাইনমেন্ট l ৮ম শ্রেণির ১৪ তম সপ্তাহের হিন্দু ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা অ্যাসাইনমেন্ট l ১৪ তম সপ্তাহের ৮ম শ্রেণির হিন্দু ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর/সমাধান l So, Class 8 14th week Hindu Religion and Moral Education assignment with answer. Hindu dhormo o noitik shikkha assignment. Keep an eye on our site to get all the weekly assignments of Class 8 and its solutions. Class 8 Hindu Religion and Moral Education All week assignments and their solutions are ready.
[Ads]
Contents
Class 8 Hindu Religion and Moral Education 14th Week Assignment
All educational institutions in the country are closed due to Coronavirus. In this situation, it is almost impossible to take the annual examination of secondary school. But the government has taken some important steps to promote everyone in the next class. For this, students are given assignments on the basis of a short syllabus.
The 14th-week assignment of Class 8 candidates has released. Instructions in this regard have been provided on the website of the Department of Secondary and Higher Education (dshe.gov.bd). The directive states that due to the coronavirus epidemic, national education activities and textbooks have created assignment activities for class 8. Assignment activities have created in the student learning activities based on the rearranged curriculum for the students. In this context, Hindu Religion and Moral Education is given as an assignment in the seventh week. And given as student homework.
Important Suggestions in Assignment Evaluation
The Department of Secondary and Higher Education has given new instructions to teachers in evaluating student assignments. The education system of Bangladesh will go through an important step in terms of evaluation. Students’ memorization will decrease. At the same time, they will learn to think subtly. And able to think creatively as well.
Here are some of our statements for students. You will not write the answers to the assignments given by us exactly. The answers we give will try to write in their own language. This will make your assignment more acceptable and show your creativity.
শিক্ষার্থী বন্ধুদের উদ্দেশ্যে আমাদের কিছু বক্তব্য l আমাদের কর্তৃক প্রদত্ত অ্যাসাইনমেন্ট গুলোর উত্তর তোমরা হুবহু লিখবে না l আমাদের দেওয়া উত্তরগুলো চেষ্টা করবে নিজের ভাষায় লিখতে l এর ফলে তোমাদের অ্যাসাইনমেন্ট বেশি গ্রহণযোগ্য হবে এবং তোমাদের সৃজনশীলতা প্রকাশ পাবে l
৮ম শ্রেণির হিন্দু ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ
শিক্ষার্থীদের জন্য আমাদের পরামর্শ, আমরা যেভাবে উত্তর/সমাধান দিব সেটা হুবহু না লিখে উত্তরটা নিজের ভাষায় লেখার চেষ্টা করতে l এতে করে শিক্ষার্থীরা অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজে ভালো নম্বর অর্জন করতে পারবে l
Hindu Religion & Moral Education 14th Week Assignment Answer
সবার আগে নির্ভুল উত্তর পেতে আমাদের সাইটে চোখ রাখুন l সর্বোচ্চ নম্বরের নিশ্চয়তা পেতে আমাদের অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর গুলো দেখুন l মূলত আমরা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর প্রকাশ করার চেষ্টা করি l
See the answers to our assignment to get the highest number guaranteed. Basically we try to publish the answer to the assignment in a very short time. Keep an eye on our site to get the perfect answer first.Join us our Facebook Group
[Ads]
মানবসভ্যতার সাথে মিল রেখে হিন্দু ধর্মাচারণের ধারাবাহিক পরিবর্তন এর উপর টাইমলাইন নিম্নে দেওয়া হলেঃ
ভারতবর্ষে মানব সভ্যতার ক্রমবিকাশের সাথে সাথেই সনাতন তথা হিন্দুধর্মের বিকাশ শুরু হয়েছে। চিন্তাশীল মুনি-ঋষিগণ মানুষের কল্যাণে চিন্তায়, ধর্মীয় আচার-আচরণে এমনকি পারমার্থিক চিন্তায় নতুন-নতুন ধর্মীয় ভাব প্রবর্তন করেছেন। বৈদিক যুগে ধর্ম-কর্ম পালিত হতাে। যজ্ঞকর্মরূপে। যজ্ঞক্রিয়ার মধ্য দিয়ে তখন দেবতাদের আরাধনা করা হতাে। যজ্ঞকর্মের ফলে স্বর্গপ্রাপ্তি হতে, কিন্তু মানুষের মুক্তিলাভ হতাে। তাই বেদের পরে উপনিষদের যুগে মুক্তির চিন্তা প্রাধান্য পায়। মানুষ মুক্তিলাভের জন্য এক ব্রহ্মের আরাধনা করতে থাকে। এ সময় সমাজসংসার ত্যাগ করে সন্ন্যাস গ্রহণের প্রবণতা দেখা দেয়। কালক্রমে এ চিন্তার মধ্যেও মানুষ যেন সন্তুষ্ট হতে পারল না। এ অবস্থায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব ঘটে । তখন ছিল দ্বাপর যুগ। সমাজ – জীবনে সন্ন্যাসের পরিবর্তে কর্মের দিকে মােড় ফেরানাে হলাে। তিনি ব্যাখ্যা করে বললেন- কমত্যাগ নয়, কর্ম করতে হবে ভােগের আকাঙ্ক্ষা বাদ দিয়ে।
[Ads]
মনে করতে হবে সমস্ত জগৎ ভগবানের কর্মক্ষেত্র। এখানে মানুষ ভগবানেরই কর্ম করে যাচ্ছে এবং কর্মের ফলও ভগবানেরই প্রাপ্য। শ্রীমদ্ভগবদগীতায় এই নিষ্কাম কর্মযােগের বিষয়টি বলিষ্ঠভাবে তুলে ধরা। হযেছে। কর্মযােগ অনুশীলন করে মানুষ মুক্তিলাভ করতে পারে। এরপর আসে ভক্তিবাদের কথা। মানুষ ভক্তিভরে ঈশ্বরকে সাকারে উপাসনা করতে থাকে। বহু দেব-দেবীর পূজা-পাবর্ণ হিন্দু সমাজে প্রচলিত হয়।
এর ফলে অবশ্য ভিন্ন-ভিন্ন দেব-দেবীর উপাসকগণ ভিন্ন-ভিন্ন শ্রেণিতে বিভক্ত হয়ে পড়েন, যেমন- শাক্ত, শৈব, বৈষ্ণব ইত্যাদি। এই সম্প্রদায়গুলাের মধ্যে অসহিষ্ণু ভাব দেখা দেয়। এরূপ অবস্থায়। শ্রীচৈতন্যদেবের আবির্ভাব ঘটে। তিনি প্রেমভক্তিমূলক বৈষ্ণবধর্ম প্রচার করেন। এ ধর্মের প্রধান লক্ষ্য ভক্তির মাধ্যমে ভগবানের আরাধনা করা, সমাজে বর্ণভেদ দূর করা ও শান্তি স্থাপন করা।
[Ads]
উনবিংশ শতকে হিন্দুধর্মের অনেক আচার-আচরণে সংস্কার সাধন করা হয়। মূর্তিপূজার পরিবর্তে আসে এক ব্ৰহ্মাচন্তা। স্থাপিত হয় ব্রাহ্মসমাজ, অপরদিকে মূর্তিপূজার মাধ্যমেও যে মানুষ ঈশ্বরলাভ করতে পারে এই ধারণাটি শ্রীরামকৃষ্ণের সাধনায় সুপ্রতিষ্ঠিত হয়। শ্রীরামকৃষ্ণ ও তাঁর শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দের প্রচেষ্টায় হিন্দুধর্মে পুরাতন ও নতুন চিন্তাধারার সমন্বয় ঘটে। সংক্ষেপে বলা যায়- হিন্দুধর্মের বিকাশ ঘটেছে বৈদিক যুগে যজ্ঞকর্মে, বেদান্তের ব্ৰহ্মসাধনায়, পৌরাণিক যুগে দেব-দেবীর উপাসনায়, দ্বাপর যুগে শ্রীকৃষ্ণের কর্মযােগে, মধ্যযুগে শ্রীচৈতন্যের ভক্তিভাবনায়, আর আধুনিক কালে শ্রীরামকৃষ্ণের সর্বধর্ম সমন্বযের মধ্য দিয়ে।
ঈশ্বর সর্বশক্তিমান। তাঁর ভাব অনন্ত। তাকে পাওয়ার পথও বিচিত্র। সাধনপথে যে- কোনাে প্রচলিত পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে। মনে রাখতে হবে, মানবের কল্যাণের জন্যই ধর্ম এসেছে। ধর্মাচরণে মানব কল্যাণকে অবশ্যই প্রাধান্য দিতে হবে। মানুষের মধ্যেই ঈশ্বর রয়েছেন, তাই মানবসেবাই ঈশ্বরসেবা। এই ধর্মবােধে বিশ্বাসী হয়ে আমরা জীবনে সেবাধর্মের অনুশীলন করব এবং মানবতাবােধ জাগ্রত করতে যত্নবান হবো l
Conclusion
Lastly, we wish the student brothers and sisters all the best. We will continue our efforts for the overall cooperation of the students. There was a blessing that the students could achieve their desired goal. If we can do them any good in the way of their success, we will consider ourselves successful. Stay with us until then.