Class Nine Science 11th Week Assignment With Answer. নবম শ্রেণির একাদশ সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট l Class Nine Science Assignment 2021. Likewise, Class Nine 11th Week Science Assignment With Answer. Class 9 11th Week Biggyan Assignment. Similarly, Class 9 Biggan Assignment 11th Week. নবম শ্রেণির একাদশ সপ্তাহের বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তরসহ l Science Assignment. ১১তম সপ্তাহের নবম শ্রেণির বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট ২০২১ l ৯ম শ্রেণির একাদশ সপ্তাহের বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট উত্তরসহ l Class 9 Science 11th Week Assignment 2021 Answer.
Contents
Class 9 Science 11th Week Assignment 2021
Such as, task or Evaluation Guidelines have distributed for the up-and-comers of School Examination 2020 considering the effective contention of ‘Reworking’. Tasks have distributed by the Department of Secondary and Higher Secondary Education(dshe.gov.bd). The pandemic circumstance in the nation has taken a horrendous turn. In other words, occasions in instructive establishments are expanding because of the crumbling pandemic condition. As well as, service of Education compelled to close instructive foundations to stay away from wellbeing dangers to understudies due to weakening pandemic conditions. Following this, the Ministry of Education starts tasks to keep the auxiliary understudies occupied with their investigations. Also, later it chosen to begin a task or timetable work to proceed with advanced education.
Class Nine Science 11th Week Assignment With Answer
Assignment activities from sixth to ninth grade suspended for a long time due to pandemic condition. Assignment activities have started as per the rules of health as the government has relaxed the restrictions due to coronavirus. As a result, assignment activities for the sixth to ninth classes of the eleventh week have provided. Class Nine 11th Week Science assignments have published. First of all, keep an eye on our site to get the solution of the assignment. সবার আগে অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধান পেতে চোখ রাখুন আমাদের সাইটে l
নবম শ্রেণীর বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ
Class Nine Science 11th Week Assignment 2021 Answer
(ক) উত্তর:
বুড়িগঙ্গা নদীর পানি মাছসহ অন্যান্য জীব বসবাসের অনুপযুক্ত। নিম্নে তা ব্যাখ্যা করা হলাে : আমাদের পরিবেশে যে সকল প্রাণি আছে তাদের মধ্যে জলজ প্রাণির জন্য পানির প্রয়ােজনীয়তা সবচেয়ে বেশি। জলজ প্রাণি জলে বাস করে, জলজ পরিবেশ থেকে খাদ্য গ্রহণ করে, জলেই বংশ বৃদ্ধি করে এবং বেশিরভাগ জলজ প্রাণি জল থেকেই বেঁচে থাকার জন্য প্রযােজনীয় অক্সিজেন পেযে থাকে। জলজ প্রাণির মধ্যে মাছ সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়। মাছ পানি থেকে খাদ্যগ্রহণ করে বেঁচে থাকে, পানিতে বংশ বৃদ্ধি করে এবং মাছ ফুলকার সাহায্যে পানিতে দ্রবণীয় অক্সিজেন গ্রহণ করে।
শহরের ঘরবাড়ি ও নর্দমার ময়লা আবর্জনা এবং শিল্প-কারখানা থেকে। নির্গত প্রাণী ও উদ্ভিদজাত আবর্জনাগুলাে হচ্ছে জৈব আবর্জনা। সবচেযে বেশি শিল্পজাত জৈব আবর্জনা নির্গত হয় চিনি, খাবার, মন্ড, কাগজ ও চামড়ার কারখানা থেকে। ঐ সকল জৈব পদার্থ পার্শ্ববর্তী জলাধার ও নদ–নদীর পানিকে দূষিত করে। খনি ও কলকারখানার ময়লা আবর্জনা ,তৈল উত্তোলন ও পরিশােধন ক্ষেত্র, কৃষিক্ষেত্র ইত্যাদি উৎস থেকে বিভিন্ন অজৈব রাসায়নিক পদার্থ পানিতে মিশে পানিকে দূষিত করে। পানিতে পচনশীল জৈব পদার্থের পরিমাণ যত বেশি হ্য, সেগুলিকে বিশ্লিষ্ট করার জন্য তত অধিক পরিমাণ অক্সিজেনের প্রযােজন হওয়ায় পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের পরিমাণ হ্রাস পায়, যা জলজ প্রাণীর জীবন। ধারণের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এমতাবস্থায় জলজ জীবের। মৃত্যুও ঘটতে পারে। আর এই কারণেই বুড়িগঙ্গা নদীর পানি দুষিত হচ্ছে এবং বুড়িগঙ্গা নদীতে মাছের পরিমাণ দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। আর তাই বলা যায়, বুড়িগঙ্গা নদীর পানি মাছসহ অন্যান্য জীব বসবাসের অনুপযুক্ত।
(খ) উত্তর:
বুড়িগঙ্গার পাড়ে যদি কোন ফসলী জমি থাকতাে তবে | তার সেচ কার্যক্রম বুড়িগঙ্গার পানি দিয়ে করা সম্ভব নয়। নিম্নে আমার উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করা হলাে : পানি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন কাজ থেকে শুরু করে কৃষি, শিল্প ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হচ্ছে। তাই পানির নির্দিষ্ট মান যদি বজায় না থাকে তবে জীববৈচিত্র্য বা পরিবেশের জন্য যেমন ক্ষতিকর হবে, তেমনই কৃষি ক্ষেত্রেও এর ব্যবহার ব্যাহত হবে।
কৃষিতে সেচ কাজে খাল-বিল, নদ-নদী বা ভূগর্ভস্থ পানি ব্যবহৃত হ্য। কৃষিতে লবণাক্ত পানি ব্যবহার করা যায় না। শহরের ঘরবাড়ি ও নর্দমার ময়লা আবর্জনা এবং শিল্প কারখানা থেকে নির্গত শিল্পজাত জৈব আবর্জনা বিশেষ করে চামড়ার কারখানা থেকে নির্গত আবর্জনা বুড়িগঙ্গা নদীর পানি দূষিত করছে। শিল্প বর্জ্য দিয়ে দূষিত পানি কৃষিতে সেচ কাজে ব্যবহার করলে জমির উর্বরতা নষ্ট করে দিতে পারে। সেই সাথে উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। সুতরাং বলা যায়, বুড়িগঙ্গার পানি দিযে ফসলী জমিতে সেচ কার্যক্রম করা সম্ভব নয়।
(গ) উত্তর :
পানির অপর নাম জীবন। পানি ছাড়া একদিনও চলা। আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। প্রতিদিন প্রায় সব ধরণের কাজে আমরা পানি ব্যবহার করে থাকি। আবার। বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। –কৃষির উন্নয়ন ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। আর এই কৃষিকাজে সেচের জন্য দরকার পানি অর্থাৎ পানি ছাড়া কোনােভাবেই উন্নয়ন সম্ভব নয়। উন্নত বিশ্বের প্রতিটি দেশ। শিল্পে অত্যন্ত উন্নত , এমন কোনাে শিল্প কারখানা নেই যেখানে পানির প্রয়ােজন হয় না। তাই বলা হয়ে থাকেউন্নয়ন ও পানি একে অপরের পরিপূরক।
মানব সৃষ্ট বিভিন্ন কারণে বুড়িগঙ্গা নদীর পানি দূষিত হয়ে থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযােগ্য হচ্ছে ঢাকা শহরের । বাসা–বাড়ি ও নর্দমার ময়লা আবর্জনা এবং চামড়ার। কারখানা থেকে নির্গত জৈব আবর্জনা বুড়িগঙ্গা নদীর পানি দূষিত করছে। বুড়িগঙ্গাকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিযে। আনতে স্থানীয় জনগণের সহায়তায় আমি যেসকল পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি তা নিম্নে উপস্থাপন করা হলাে :
১.
সর্বস্তরের মানুষকে পানি দূষণ সম্পর্কে সঠিক ও ধারণা দেওয়া। প্রযােজন এবং এর প্রতিক্রিয়ার ভয়াবহ | চিত্র জনসাধারণের নিকট তুলে ধরা প্রযােজন। প্রযােজনবােধে লিফলেট / পােস্টার, সামাজিক যােগাযােগ মাধ্যম (যেমন– ফেসবুক) বা জাতীয় প্রচার মাধ্যমগুলাে ব্যবহার করে জনগণকে সচেতন ও সতর্ক করা যেতে পারে।
২.
শহর ও বাসা–বাড়ির আবর্জনা ও নর্দমার বর্জ্য নদ–নদী, খাল–বিলে গড়িয়ে পড়ার আগে।শােধন করা উচিত। এজন্য সচেতনতা বৃদ্ধি এবং প্রযােজনবােধে কমিটি গঠন করে আইন তৈরি করা ও আইন। অমান্যকারীকে আর্থিক জরিমানা ব্যবস্থা করা।
৩.
নদীর পানির স্বাভাবিক প্রবাহ অব্যাহত রাখা। অত্যাবশ্যক। নদীর তলদেশে যাতে পলি জমতে না পারে সেজন্য নিয়মিত ড্রেজিং প্রযােজন।
৪.
কৃষি জমিতে জৈব সার এবং পরিমিত পরিমাণে। রাসায়নিক সার প্রয়ােগ করা উচিত। ফলে অতিরিক্ত সার জলাশয়ের পানিকে দূষিত করতে পারবে না।
৫.
শিল্প ও কল-কারখানার বর্জ্য পাশ্ববর্তী জলাশ নদ-নদীতে পড়ার পূর্বে শােধন করা প্রযােজন।
৬.
খােলা মাটিতে রাসায়নিক দ্রব্য, রং অথবা গাড়ীর তেল কখনও ফেলা উচিত নয়। কেননা এ সমস্ত দ্রব্য মাটি চুয়িযে ভূ–গর্ভস্থ পানি দূষিত করে।
৭.
কীটনাশক, ছত্রাকনাশক ও আগাছানাশক এর যথেচ্ছা ব্যবহার বন্ধ করা উচিত। এক্ষেত্রে কৃষকদের সাথে আলােচনা করে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা যেতে পারে।
৮.
রান্নাঘরের নিষ্কাশন নালায় ও টয়লেটে রাসায়নিক বর্জ বা তেল ফেলতে শহরের মানুষদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা। জনসচেতনতাই পারে বুড়িগঙ্গা নদীর পানি দূষণ হতে রােধ করতে। সর্বোপরি, সকল স্থানীয় লােকদের সহায়তায় বুড়িগঙ্গাকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব।
Conclusion
In Other words, our endeavors in making topical tasks guarantee that everybody benefits. Thus, this is our movement in making tasks for classes Six to Twelve. Ideally, we have had the option to tackle every one of the tasks effectively and appropriately. To, we will proceed with such exercises later on. So we trust you like it. Stay tuned with us. For more query ask us without any hesitation: Click Here