HSC Sociology, 2nd Paper 3rd Week Sociology Assignment Answer 2021. এইচএসসি Logic Assignment Answer, Hsc Sociology Assignment Answer. Logic 2nd paper Assignment। এসাইনমেন্ট. In other words, HSC Sociology, 2nd Paper Assignment 2022. HSC Sociology, 2nd Paper 3rd Week Assignment. So College Logic assignment 3rd Week 2021. Class 11 Sociology Assignment 2021. Assignment or Evaluation Guidelines have published for the candidates of Higher Secondary Examination 2020 in light of the successful argument of ‘Rearrangement’. Assignments have published by the Department of Secondary and Higher Secondary Education(dshe.gov.bd).
Contents
HSC Sociology, 2nd Paper Assignment
The pandemic situation in the country has taken a terrible turn. Meanwhile, holidays in educational institutions are increasing due to the deteriorating pandemic condition. Ministry of Education is forced to close educational institutions to avoid health risks to students due to deteriorating pandemic conditions. Following this, the Ministry of Education initiates assignments to keep the secondary students engaged in their studies. And later it was decided to start an assignment or schedule work to continue higher education. The Director-General of the Department of Secondary and Higher Secondary Education said that the number of students will be given in this assignment.
উল্লেখ্য, সাপ্তাহিক এসাইনমেন্ট এর ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের পরবর্তী শ্রেণীতে উত্তীর্ণ করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে l মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেছেন এবারের অ্যাসাইনমেন্টে শিক্ষার্থীদের নম্বর দেওয়া হবে l যা পরবর্তী ক্লাসে ওঠার ক্ষেত্রে কাজে দেবে l
HSC Exam 2021 Sociology 2nd Paper 3rd Week Assignment 2021
Logic is an essential theoretical subject for Humanities students. The importance of Logic in science is immense. And so the assignment of Logic students of Humanities department in 2022 HSC exam is vital. Logic 2nd paper assignments have already published.
অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ
শিক্ষার্থীদের জন্য আমাদের পরামর্শ, আমরা যেভাবে উত্তর/সমাধান দিব সেটা হুবহু না লিখে উত্তরটা নিজের ভাষায় লেখার চেষ্টা করতে l এতে করে শিক্ষার্থীরা অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজে ভালো নম্বর অর্জন করতে পারবে l
HSC 3rd Week Sociology Assignment Answer 2021
ক. বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান চর্চার পটভূমিঃ
সমাজবিজ্ঞান মানবতাবাদী বিজ্ঞান হিসেবে স্বীকৃত। কারণ মানুষের আশা-আকাঙ্খ ও সামাজিক প্রয়ােজনের আলােকেই সমাজবিজ্ঞানের বিকাশধারা প্রবাহিত বাংলাদেশের সমাজের কতগুলাে নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এসব বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতেই বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের যাত্রা শুরু হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশে সমাজচিন্তার ইতিহাস প্রায় দু’হাজার বছরের পুরানাে।
মৌর্য যুগের কুটনীতিবিদ কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র, গুপ্ত যুগের দার্শনিক বাৎসায়নের কামসূত্র, সুলতান মাহমুদের সভাসদ ও পারস্যের পন্ডিত আবু রায়হান আল-বেরুনির ভারততত্ত্ব, মুঘল যুগের ইতিহাসবিদ আবুল ফজলের আইন-ই-আকবরী,আকবর নামা, ইত্যাদি গ্রন্থে উপমহাদেশের সমাজের চমৎকার বিবরণ পাওয়া যায়। এ ছাড়া মধ্যযুগের ঐতিহাসিক সৈয়দ গােলাম হােসেন খান এর ‘সিয়ারউল-মােতাখখিরিন-গ্রন্থে তৎকালীন বাংলার সামাজিক অবস্থা ও ঘটনাবলীর বর্ণনা পাওয়া যায়।ইংরেজ আমলে স্যার উইলিয়াম জোনসের উদ্যোগে ১৭৮৪ খ্রীষ্টাব্দে রয়েল এশিয়াটিক সােসাইটি অব বেঙ্গল’ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ভারতীয় উপমহাদেশে সমাজ চর্চার প্রাতিষ্ঠানিক প্রক্রিয়ার সূচনা হয়।
.
উনিশ শতকের শেষের দিকে স্কটিশ ইতিহাসবিদ উইলিয়াম উইলসন হান্টারের সম্পাদনায় সামাজিক তথ্যের আকর গ্রন্থ “The Imperial Gazetteer 1881-প্রকাশিত হয়।এ গ্রন্থে ব্রিটিশ শাসনামলের বাংলার সাথে ভারতের অন্যান্য অঞ্চলের পার্থক্য বিশেষ করে ভূমব্যবস্থা সম্পর্কে আলােচনা করা হয়েছে।এ ছাড়া ইংরেজ লেখক Henry James Sumner Maine এর “Village-community in the East and West, Sir William Hunter 47 ‘Annals of Rural Bengal, 97 14 Lewis Sydney Steward O’Malley এর ‘Bengal, Bihar and Orissa’- গ্রন্থে তৎলালীন বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, ইতিহাস ও প্রথা পদ্ধতির সম্যক পরিচয় পাওয়া যায়।ব্রিটিশদের পাশাপাশি বাঙালী বুদ্ধিজীবীরাও তাদের নানা রচনায় সমকালীন সমাজ চিত্রের ছবি ফুটিয়ে তুলেছিলেন। এ সব রচনার মধ্যে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপধ্যায়ের ‘লােক রহস্য’,’সাম্য’, রামকমল সেনের নীতিকথা’, হিতােপদেশ, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের “বােধােদয়’, ‘ব্রজবিলাস’, অক্ষয় কুমার দত্তের ভারত বর্ষীয় উপাসক সম্প্রদায়’, ভূদেব মুখােপধ্যায়ের ‘সামাজিক প্রবন্ধ ইত্যাদি গ্রন্থে সমাজ বিশ্লেষণের প্রচেষ্টা লক্ষ্য করা যায়। পরবর্তী সময়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের।
অর্থনীতির অধ্যাপক বিনয় কুমার 1505 “The Positive Background of Hindu Sociology”, “Sociology of Race’, ‘Culture and Human Progress’ ইত্যাদি গ্রন্থ রচনা করেন, যা বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান চর্চার পথকে সুগম করেছিল। ১৮৫৭ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে | বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান চর্চার আনুষ্ঠানিক সূত্রপাত হয়। ১৯২৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা কলেজকে
.
কেন্দ্র করে একটি বুদ্ধিজীবী গােষ্ঠীর বিকাশ ঘটে,যারা “শিখা গােষ্ঠী’ নামে পরিচিত ছিলামুক্ত চিন্তা ও | প্রগতিশীলতার চর্চাকারী এ গােষ্ঠীর কর্ণধার ছিলেন কাজী মােতাহার হােসেন কাজী আব্দুল ওদুদ এবং আবুল হুসেন শিখা গােষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত লেখকদের রচনা বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। রেখেছিল। চল্লিশের দশকের বাঙালী জাতীয়তাবাদী লেখক রাধাকমল মুখার্জি,ডি এন মজুমদার, নির্মল কুমার বসু ও বিনয় কুমার সরকার বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের চর্চার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এ ছাড়া | মার্ক্সবাদী লেখক এম এন রায়, মােজাফফর আহমদ,সুশােভন সরকার,গােপাল হালদার,নরহরি কবিরাজ প্রমূখ | চিন্তাবিদ বাংলার সমাজ ও সংস্কৃতি বিষয়ক অনেক আলােচনা-সমালােচনা করেছেন এবং সমাজ পরিবর্তনের কথা ভেবেছেন তাদের মাধ্যমে বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান চর্চার পটভূমি নির্মিত হয়েছে।
খ.বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান পাঠের প্রয়ােজনীয়তাঃ
সামাজিক জীব হিসেবে বাংলাদেশের মানুষের সামাজিক বিষয়াদি নিয়ে সমাজবিজ্ঞান আলােচনা করে। ফলে বাংলাদেশে এর পাঠের প্রয়ােজনীয়তা অপরিসীম। বাংলাদেশের মানুষ কীভাবে জীবন-যাপন করে, তাদের আচার-আচরণ, রীতি-নীতি সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান লাভ করার প্রয়ােজন রয়েছে। সামাজিক উন্নয়ন, সমাজ সংস্কারমূলক কার্যক্রম ইত্যাদি বিষয়ে জানার জন্য সমাজবিজ্ঞান পাঠের প্রয়ােজনীয়তা রয়েছে। নিয়ে বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান পাঠের প্রয়ােজনীয়তা সম্পর্কে আলােচনা করা হলাে:
(১) বাংলাদেশের সমাজের শ্রেণি কাঠামাে সম্পর্কে জানাঃ
বাংলাদেশে বিভিন্ন শ্রেণি এবং পেশার মানুষ বাস করে। এছাড়াও বিভিন্ন নৃতাত্ত্বিক জনগােষ্ঠীর বসবাসও। এ অঞ্চলে রয়েছে। তাই এসব মানুষের শ্রেণি, তাদের পেশা, বৃত্তি, জীবন ধারণের উপায় ইতাদি বিষয়ে জানার জন্য সমাজবিজ্ঞান পাঠের প্রয়ােজনীয়তা রয়েছে।
(২) বাংলাদেশের সমাজ সম্পর্কে জানাঃ
বাংলাদেশের সমাজ সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে হলে সমাজবিজ্ঞান পাঠের বিকল্প নেই। বাংলাদেশের সমাজ কোন ধরনের, বাংলাদেশের সমাজের ক্রমবিকাশ, বাংলাদেশের। সমাজের বিবর্তন ধারা, বাংলাদেশের সমাজের ধরণ, সমাজ পরিবর্তনের ধারা, গ্রামীণ এবং শহুরে সমাজ, সমাজে কাঠামাে, বাংলাদেশের সামাজিক স্তরবিন্যাস, বর্ণপ্রথা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে অধিকতর জ্ঞান লাভের জন্য সমাজবিজ্ঞান পাঠ আবশ্যক।
(৩) বাংলাদেশের মানুষ সম্পর্কে জানাঃ
বাংলাদেশের মানুষের নৃতাত্ত্বিক পরিচয়, বাংলাদেশের মানুষের জীবনযাত্রা প্রণালী, মানুষের সংস্কৃতি, চিন্তা চেতনা, অনুষ্ঠান-প্রতিষ্ঠান, ধর্ম, আচার আচরণ, রীতিনীতি, পরিবর্তনশীল আচার-আচরণ এবং রীতিনীতি ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে হলে সমাজবিজ্ঞান পাঠ আবশ্যক।জীবনযাত্রা প্রণালী, মানুষের সংস্কৃতি, চিন্তা চেতনা, অনুষ্ঠান-প্রতিষ্ঠান, ধর্ম, আচার আচরণ, রীতিনীতি, পরিবর্তনশীল আচার-আচরণ এবং রীতিনীতি ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে হলে সমাজবিজ্ঞান পাঠ আবশ্যক।
(৪) বাংলাদেশের সমাজের গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে জানাঃ
বাংলাদেশের সমাজের গতি-প্রকৃতি এবং গতিধারা। সম্পর্কে জানতে, বাংলাদেশের সমাজের অতীত অবস্থান, বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জানতে সমাজবিজ্ঞান পাঠের গুরুত্ব রনেছে।
(৫) সামাজিক সম্পর্ক সম্বন্ধে জানাঃ
বাংলাদেশের মানুষের সামাজিক সম্পর্ক, সম্পর্কের ধরন, পুঁজিপতি এবং পুঁজিহীনের সম্পর্ক সম্বন্ধে জানতে হলে, সামাজিক সম্পর্কের প্রভাব সম্পর্কে এবং গতি প্রকৃতি জানতে বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান পাঠের প্রয়ােজনীয়তা অপরিসীম।
(৬) বাংলাদেশের সমাজের উন্নতি বিধানঃ
সীমিত সম্পদ দিয়ে অসীম চাহিদা পূরণ করে কিভাবে সামাজিক উন্নতি সাধন করা যায়, সমাজবিজ্ঞান সে সম্পর্কে জ্ঞান দান করে থাকে। তাই সমাজবিজ্ঞান অধ্যয়ন ব্যতীত বাংলাদেশের মানুষের চাহিদা, ভােগ প্রভৃতি সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা কখনও সম্ভব নয়।
(৭) সামাজিক কার্যক্রম পরিচালনাঃ
বাংলাদেশের মানুষের সামাজিক কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে হলে সেগুলাে কিভাবে পরিচালিত হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান লাভ আবশ্যক। সমাজবিজ্ঞান পাঠের মধ্য দিয়েই সমাজকে। সবচেয়ে ভালােভাবে জানা সম্ভব।
(৮) বাংলাদেশের সামাজিক সমস্যা সম্পর্কে জানাঃ
অধিক জনসংখ্যা, ছােট্ট সীমানা, অসীম চাহিদা, সীমিত | যােগান, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ইত্যাদি বিষয় বাংলাদশের প্রধানতম আলােচনার বিষয়। সমাজবিজ্ঞান পাঠ। করলে এসব সামাজিক সমস্যাবলী চিহ্নিত করার সুযােগ হয়। তাই বাংলাদেশের যেকোনাে সামাজিক সমস্যার কারণ অনুসন্ধান করতে হলে এবং এগুলাের সমাধানের পথ বের করতে হলে সমাজবিজ্ঞান পাঠ অত্যাবশ্যক।
উপযুক্ত আলােচনার সূত্র ধরে আমরা বলতে পারি যে, বাংলাদেশের মানুষের সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক, দলগত ইত্যাদি বিষয়ে জানতে হলে সমাজবিজ্ঞান পাঠের প্রয়ােজনীয়তা অনস্বীকার্য।
গ. বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান চর্চার বিকাশধারাঃ
বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের বিকাশ সামাজিক বিজ্ঞান হিসেবে সমাজবিজ্ঞান শাস্ত্রটির বিকাশ শুরু হয় ফরাসী মনীষী অগাস্ট কোঁত-এর হাত ধরে। সেইন্ট সাইমন দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে ১৮৩৯ সালে তিনিই প্রথম ‘Sociology শব্দটি ব্যবহার করেন। তবে তিনি প্রথমে একে social physics বা সামাজিক পদার্থবিদ্যা বলে অভিহিত করেছিলেন। পরবর্তীতে বিষয়টিকে Sociology বা সমাজবিজ্ঞান নামে নামকরণ করেন। বাংলাদেশে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অংশ হিসেবে সমাজবিজ্ঞান চর্চার প্রাতিষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সমাজবিজ্ঞান বিভাগের যাত্রা:
১৯৪০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সিলেবাসে “Elements of Sociology” ও “Principles of Sociology” নামে দুটি কোর্স চালু করা হয়। এ বিষয়গুলাে পড়ানাের জন্য বিদেশের অনেক অতিথি অধ্যাপককে নিয়ে আসা হতাে। অতপর ১৯৫৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি আলাদা বিভাগ হিসেবে সমাজবিজ্ঞান যাত্রা শুরু করে। ১৯৫৭-১৯৫৮ শিক্ষাবর্ষে ছাত্রছাত্রী ভর্তি শুরু হয়।
এর আগে ১৯৫০ সাল থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক এ.কে নাজমুল করিম এবং অধ্যাপক অজিত কুমার সেন সমাজবিজ্ঞানকে একটি আলাদা বিভাগ হিসেবে চালু করার বিষয়ে কাজ শুরু করেন। একই বছর ফরাসি অধ্যাপক লেভি স্ট্রস গবেষণার কাজে পার্বত্য চট্টগ্রামে এসে সমাজবিজ্ঞান আলােচনার নতুন ক্ষেত্র খুঁজে পান। তিনি অধ্যাপক নাজমুল করিম এবং অজিত কুমার সেন এর সাথে বিষয়টি নিয়ে আলােচনা করেন। অধ্যাপক নাজমুল করিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠা করেন এবং তার হাত ধরেই সমাজবিজ্ঞানের যাত্রা শুরু হয়।
সমাজবিজ্ঞানের বইপত্র:
বাংলাদেশের সমাজবিজ্ঞান বিকাশে অধ্যাপক নাজমুল করিমের অনেকগুলাে গ্রন্থ রয়েছে, তার মধ্যে-“The Changing Society of India, Pakistan and Bangladesh” গুরুত্বপূর্ণ। তিনি তাঁর প্রবন্ধসমূহে সমাজতাত্ত্বিক পদ্ধতি, উন্নয়নের লক্ষ্য ও সামাজিক স্তরবিন্যাস সম্পর্কে যে মতামত প্রকাশ করেন তা বাংলাদেশের সমাজবিজ্ঞান বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। এছাড়াও দেশি বিদেশি বিভিন্ন সেমিনার এবং সিম্পােজিয়ামে অনেক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যা বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞান বিকাশে গুরুত্ব বহন করে। তাঁর এ প্রবন্ধগুলাের মধ্যে চেঞ্জিং প্যাটার্নস অব এন ইস্ট পাকিস্তান ফ্যামিলি, উইম্যান ইন দি নিউ এশিয়া, রিলিজিয়নস অ্যান্ড সােসাইটি ইন বাংলাদেশ, রিলিজিয়নস ইন অরিয়েন্টাল সােসাইটিজ ইত্যাদি উল্লেখযােগ্য।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞানের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ১৯৬৯ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং ১৯৭০ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আলাদা বিষয় হিসেবে সমাজবিজ্ঞানের পঠন-পাঠন শুরু হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞানে মাতক, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান ছাড়াও উচ্চতর গবেষণা হিসেবে এমফিল, পিএইচডি কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বিভিন্ন কলেজে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে সমাজবিজ্ঞান অধ্যয়ন করা হয়। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে উম্মুক্ত ও দূরশিক্ষণ পদ্ধতিতে সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ডিগ্রি দেওয়া হয়।
পরিশেষে:
বর্তমান বাংলাদেশে সমাজবিজ্ঞানের উপর ব্যাপক গবেষণা হচ্ছে। বিভিন্ন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রচুর গবেষণাধর্মী লেখা প্রকাশিত হচ্ছে এবং প্রতিবছর সমাজবিজ্ঞানের উপর এম.ফিল, পি.এইচ. ডি ডিগ্রী অর্জিত হচ্ছে।মুলত এভাবেই সমাজবিজ্ঞান ক্রমশ বিকাশ হচ্ছে।
Conclusion
In Other words, our efforts in creating thematic assignments ensure that everyone benefits. As a result, this is our activity in creating Bangla assignments for classes six to nine. Hopefully, we have been able to solve all the assignments very easily and properly. In order to, we will continue such activities in the future. so we hope you like it.