SSC 6th Week Geography And Environment Assignment 2021

Assignment activities for the sixth week of SSC Exam 2021 have started. As a result, assignment activities for all the subjects of the sixth week have published. Upcoming SSC Exam 2021 6th Week Assignment Published. Likewise, Sixth Week Assignment SSC Exam 2020 has published. The sixth week assignment activities of the 10th class students of the upcoming 2021 SSC examination have started. ৬ষ্ঠ সপ্তাহের ভূগোল ও পরিবেশ অ্যাসাইনমেন্ট এসএসসি পরীক্ষা ২০২১ l এসএসসি পরীক্ষা ২০২১ ৬ষ্ঠ সপ্তাহের ভূগোল ও পরিবেশ অ্যাসাইনমেন্ট l ৬ষ্ঠ সপ্তাহের ভূগোল ও পরিবেশ অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান l vugol o poribes/bhugol o poribesh 6th week Assignment.  Geography and Environment 6th Week Assignment SSC Exam 2021 With Answer. So, SSC 2021 6th week Geography and Environment assignment with answer.

Contents

SSC Geography and Environment 6th Week Assignment

Needless to say, the current pandemic has led to a catastrophic collapse of the education system. Various measures have taken for a long time to overcome this instability in the field of education. Everyone is aware that weekly assignments have given to SSC and HSC candidates to overcome the instability in the education sector. As a result, the results of 2021 SSC and HSC examinations depend on the marks obtained for the assignment activities. Because it is not possible to continue teaching in the classroom at the moment. Besides, if the pandemic condition does not improve, it is not possible to teach in the classroom without ensuring the health awareness of the students.

That is why weekly assignment activities have introduced. That is why weekly assignment activities have introduced. And for this, the sixth week of assignment activities has started. Students will requested to complete these assignment activities seriously. Because the number of this assignment will associated with the result of their board exam.

SSC Exam 2021 Geography and Environment 6th Week Assignment

The Department of Secondary and Higher Education (dshe.gov.bd) has delivered the fifth week task of SSC 2021 up-and-comers.

Due to these activities, the educational activities have genuinely productive, anyway the foundation for the board evaluations has not wrapped up. In like manner, as a result of reiterated disintegrating of the pandemic condition, the degree of the schedule during the heap up evaluation has again and again delayed. So the not actually settled forever to take the looming SSC test. The public authority has taken various tasks to lead limited evaluations. Understudies are expected to do two jobs every week in three elective subjects on a get-together reason. On the occasion of SSC Exam 2021, understudies need to complete and submit 24 jobs in 12 weeks.

এসএসসি ভূগোল ও পরিবেশ অ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ

সবার আগে নির্ভুল উত্তর পেতে আমাদের সাইটে চোখ রাখুন l সর্বোচ্চ নম্বরের নিশ্চয়তা পেতে আমাদের  অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর গুলো দেখুন l মূলত আমরা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর প্রকাশ করার চেষ্টা করি l

See the answers to our assignment to get the highest number guaranteed. Basically we try to publish the answer to the assignment in a very short time. Keep an eye on our site to get the perfect answer first. Join us our Facebook Group

SSC Class 10 Geography and Environment 6th Week Assignment Answer

(ক) বারিমন্ডলের মহাসগর, সাগর, ও উপসাগরের ধারণা

বারিমন্ডলের ইংরেজি প্রতিশব্দ Hydrosphere. Hydro’ শব্দের অর্থ পানি এবং ‘sphere’ শব্দের অর্থ মন্ডল। পৃথিবীর সকল স্থানেই বারিমন্ডলের অস্তিত্ব রয়েছে। যেমন-বায়ুমন্ডলে পানি রয়েছে জলীয়বাষ্প হিসাবে, ভূ-পৃষ্ঠে পানি রয়েছে তরল ও কঠিন অবস্থায় এবং ভূ-গর্ভে রয়েছে ভূ-গর্ভস্থ তরল পানি হিসাবে। পৃথিবীর মােট জলরাশির শতকরা ৯৭ ভাগ রয়েছে সমুদ্রে। মাত্র ৩ ভাগ রয়েছে নদী, হিমবাহ, ভূ-গর্ভস্থ, হ্রদ, মৃত্তিকা জীবমন্ডল ও বায়ুমন্ডলে । মহাসাগর, সাগর ও উপসাগরের জলরাশি লবনাক্ত এবং নদী, হ্রদ ও ভূগর্ভের পানি, বৃষ্টির পানি ও ঝর্ণার পানি মিঠা। আয়তন এবং গভীরতার ভিত্তিতে বারিমন্ডলকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা :

১। মহাসাগর (Ocean),

২। সাগর (Sea),

৩। উপসাগর (Bay ),

৪। হ্রদ (Lake)।

মহাসাগর (Ocean) :

উন্মুক্ত বিস্তীর্ণ জলরাশি বা পানিরাশিকে মহাসাগর (Ocean) বলে। পৃথিবীতে মােট পাঁচটি মহাসাগর রয়েছে। যথা: প্রশান্তমহাসাগর (Pacific Ocean), আটলান্টিক মহাসাগর (Atlantic Ocean), ভারত মহাসাগর (Indian Ocean), উত্তর মহাসাগর (North Ocean), দক্ষিণ মহাসাগর (South Ocean) l

মহাসাগরসমূহের মধ্যে আয়তন এবং গভীরতার দিক থেকে প্রশান্তমহাসাগর সবচেয়ে বড়। এর আয়তন ১৬ কোটি ৬০ লক্ষ বর্গকিলােমিটার এবং গড় গভীরতা, ৪,২৭০ মিটার। আয়তনের দিক থেকে আটলান্টিক মহাসাগরের স্থান ও দ্বিতীয়। এর আয়তন ৮ কোটি ২৪ লক্ষ বর্গকিলােমিটার এবং গভীরতার দিক থেকে আটলান্টিক মহাসাগরের স্থান তৃতীয়। এর গড় গভীরতা ৩,৯৩২ মিটার। ভারত মহাসাগর আয়তন ৭ কোটি ৩৬ লক্ষ বর্গকিলােমিটার। গভীরতার দিক থেকে ভারত মহাসাগরের স্থান দ্বিতীয়। ভারত মহাসাগরের গড় গভীরতা ৩,৯৬২ মিটার। পৃথিবীর উত্তর মেরুর চারদিকে উত্তর মহাসাগর রয়েছে এর আয়তন ১ কোটি ৫০ লক্ষ বর্গকিলােমিটার এবং গভীরতা ৮২৪ মিটার। দক্ষিণ মেরুতে দক্ষিণ মহাসাগরের আয়তন ১ কোটি ৪৭ লক্ষ) বর্গকিলােমিটার এবং এর গড় গভীরতা ১৪৯ মিটার।

সাগর (Sea) :

সাগর হচ্ছে মহাদেশের উপকূলভাগে মহাসাগরের প্রান্তেঅবস্থিত জলভাগ যা প্রাকৃতিক ভূ-প্রকৃতি দ্বারা মহাসাগর থেকে আংশিকভাবে বিচ্ছিন্ন। সংক্ষেপে মহাসাগর অপেক্ষা স্বল্প আয়তন বিশিষ্ট জলরাশিকে সাগর (Sea) বলে। যেমন- জাপান সাগর, ক্যারিবিয়ান সাগর, লােহিত সাগর, ভূ-মধ্যসাগর।

উপসাগর (Bay):

শুধুমাত্র একদিকে জল এবং বাকী তিনদিক স্থলভাগ দ্বারা পরিবেষ্টিত জল ক্লাশিকে উপসাগর (Bay) বলে। যেমন- মেক্সিকো উপসাগর, পারস্য উপসাগর, বঙ্গোপসাগর।

(খ) সমুদ্র তলদেশের ভূমিরূপ চিহ্নিতকরণ ও এদের বর্ণনাঃ

সাগর, মহাসাগরের পানিরাশির উপরিভাগ সমতল দেখা গেলেও সমুদ্র তলদেশের ভূমিরূপ সমতল নয়। স্থলভাগ যেমন বন্ধুর প্রকৃতির অর্থাৎ কোথাও সমভূমি, কোথাও মালভূমি, কোথাও সুউচ্চ পর্বতশৃঙ্গ, আবার কোথাও গভীর খাত, সমুদ্র তলদেশের ভূমির প্রকৃতিও তেমন বন্ধুর। বরং স্থলভাগের তুলনায় কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে সমুদ্রের তলদেশ অধিক বন্ধুর প্রকৃতির।

সমুদ্র তলদেশে অসংখ্য পাহাড়, পর্বত, আগ্নেয়গিরি, মালভূমি, পর্বতচূড়া এবং সুগভীর খাত বর্তমান। অতীতে জাহাজ হতে শিকল বা শক্ত তারের মাথায় ভারী জিনিস বেঁধে সমুদ্রের মধ্যে নিক্ষেপ করে সমুদ্রের গভীরতা পরিমাপ করা হতাে। বর্তমানে অন্যান্য পদ্ধতিসহ শব্দ তরঙ্গের সাহায্যে সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা হয়। শব্দ তরঙ্গ প্রতি সেকেন্ডে পানির মধ্য দিয়ে প্রায় ১,৪৭৫ মিটার গিয়ে আবার ফিরে আসে। আর এভাবেই সমুদ্রের গভীরতা পরিমাপ করা হয়। সমুদ্রের গভীরতা সাধারণত ফ্যাদমে (এক ফ্যাদম সমান ছয় ফুট) পরিমাপ করা হয়। তাই এই গভীরতা মাপক যন্ত্রের নাম ফ্যাদোমিটার। সমুদ্র তলদেশের ভূমিরূপের শ্রেণিবিভা: সমুদ্রের বিভিন্ন স্থানের গভীরতার তারতম্যের ভিত্তিতে সমুদ্র তলদেশের ভূমিরূপকে নিম্নলিখিত পাঁচটি ভাগে বিভক্ত করা যায়। যথা:

১. মহীসােপান (Continental Shelf),

২. মহীঢাল (Continental Slope),

৩. গভীর সমুদ্রে সমভূমি (Deep Sea Plains),

৪. নিমজ্জিত শৈলশিরা (Oceanic Ridge) এবং

৫. গভীর সমুদ্র খাত (Oceanic Trench)।

মহীসােপান  (Continental Shelf) :

মহাদেশসমূহের চতুর্দিকের স্থলভাগের কিছু অংশ ঢালু হয়ে সমুদ্রের পানির মধ্যে নেমে গেছে। এরূপ সমুদ্রের উপকূল রেখা থেকে সমুদ্রের তলদেশে নিমজ্জিত থাকে। মহীসােপানের গড় প্রশস্ততা ৭০ কিলােমিটার। মহাদেশের উপকূল যদি বিস্তৃত সমভূমি হয়, তবে মহীসােপান অধিক প্রশস্ত হয়। মহাদেশের উপকূলে পর্বত বা মালভূমি থাকলে মহীসােপান সংকীর্ণ হয়। ইউরােপের উত্তরপশ্চিমে পৃথিবীর বৃহত্তম মহীসােপান অবস্থিত। মহীসােপানকে সমুদ্রের অগভীর অঞ্চলও বলা হয়। মহীসােপান অঞ্চলের সামুদ্রিক সঞ্চয় বেশি আবার মহাদেশীয় ভূখন্ডের শেষ প্রান্তবা শেষ সীমাও বলা হয়। মহীসােপানকে প্রধান দুইভাগে ভাগ করা যায় ; যথা :

 ১। তটদেশীয় অঞ্চল

২। ঝিনুক অঞ্চল।

তটদেশীয় অঞ্চল :

জোয়ারের সময় সমুদ্রের পানি সমুদ্রতীরের যতদূর পর্যন্তউপরে ফুলে ওঠে এবং ভাটার সময় যতদূর পর্যন্তনেমে যায় সেই স্থান পর্যন্তবিস্তৃত অংশকে তটদেশীয় অঞ্চল বলে।

ঝিনুক অঞ্চল :

তটদেশীয় অঞ্চলের পর হতে ঢাল মহীসােপানের শেষ প্রান্তপর্যন্তঅংশকে ঝিনুক অঞ্চল বা নেরিটীয় অঞ্চল বলে। মূলত: ঝিনুক অঞ্চলের শেষ প্রান্ত হতে মহীঢাল আরম্ভ হয়। ঝিনুক অঞ্চলে সমুদ্রতরঙ্গ সর্বাধিক ক্রিয়াশীল।

মহীঢাল (Continental slope) :

মহীসােপানের পরবর্তী অংশ যা খাড়া ঢালু অবস্থায় গভীর সমুদ্রে নেমে যায় তাকে মহীঢাল বলে। এই খাড়া ঢাল এত অধিক হয় যে কখনও দুই হতে পাঁচ ডিগ্রি কৌণিকভাবে, আবার কখনও বা সম্পূর্ণ খাড়া অবস্থায় সমুদ্রতলে নেমে যায়। মহীঢ়ালের গড় গভীরতা সমুদ্রে ২০০,০০০ মিটার। ঢাল অধিক খাড়া হওয়ার জন্য খুব প্রশস্ত নয়। গড়ে মাত্র ১৬ থেকে ৩২ কিলােমিটার প্রশস্ত। মহীঢ়ালের উপরিভাগ সমান নয়। খুবই বন্ধুর প্রকৃতির। স্থলভাগের পার্বত্য অঞ্চলে যেমন বিভিন্ন ধরনের ক্যানিয়ন থাকে তেমনি সমুদ্রতলে মহীঢ়ালেও অসংখ্য আন্ত:সাগরীয় গিরিখাতের অবস্থান দেখা যায়।

গভীর সমুদ্রে সমভূমি (উবঢ় ঝবধ চষধরহং) :

মহাসাগরের তলদেশে মহীসােপান, মহীঢ়ালের পরবর্তী বিস্তীর্ণ প্রায় সমতল অংশকে গভীর সমুদ্রের সমভূমি বলে। গভীর সমুদ্রের সমভূমির গড় গভীরতা ৪,০০০,০০০ মিটার। গভীর সমুদ্রের সমভূমিকে সমুদ্রতলের সমভূমি বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে তা সমতল নয়। এই সমভূমির মাঝে মাঝে বহু জলমগ্ন মালভূমি, অনুন্নত পর্বত শ্রেণি রয়েছে, যেমন আটলান্টিকের মধ্যস্থান দিয়ে বিস্তৃত সুদীর্ঘ মধ্য আটলান্টিক শৈলশিরা। আবার কোথাও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের আগ্নেয়গিরি। আগ্নেয়গিরিগুলি হতে উৎক্ষিপ্ত নানা প্রকার পদার্থ ও সূক্ষ ভস্ম গভীর সমুদ্রের । সমভূমিতে স্তরে স্তরে সঞ্চিত হয়। সমুদ্রের এ গভীর অংশে পলিমাটি, সিন্ধুমল, আগ্নেয়জাত সূক্ষ, ভস্ম, লাভা প্রভৃতি স্তরে স্তরে জমা হয়ে পাললিক শিলার সৃষ্টি করে।

নিমজ্জিত শৈলশিরা (Oceanic Ridge) :

সমুদ্রের অভ্যন্তরের আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ফলে নির্গত লাভা সমুদ্রগর্ভে সঞ্চিত হয়ে শৈলশিরার ন্যায় ভূমিরূপ গঠন করে। এই ধরনের ভূমিরূপকে নিমজ্জিত শৈলশিরা বলে। নিমজ্জিত শৈলশিরাগুলাের মধ্যে মধ্য আটলান্টিক শৈলশিরা সবচেয়ে উল্লেখযােগ্য। গভীর সমুদ্রখাত (Oceanic Trench) : মহাসাগরের তলদেশে বিভিন্ন স্থানে গভীর খাত থাকে। এইগুলিকে গভীর সমুদ্রখাত বলে। গভীর সমুদ্র খাতগুলাে সাধারণত আগ্নেয়গিরি, ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চলে অধিক দেখতে পাওয়া যায়। এই খাতগুলাে অল্প পরিসর জায়গা জুড়ে থাকে। গভীর সমুদ্রখাতের গড় গভীরতা সমুদ্র পৃষ্ঠ হতে ৫,৪০০ মিটারের অধিক। গভীর সমুদ্রখাতগুলাে প্রশস্ত হলেও খাড়া ঢালবিশিষ্ট। সমুদ্রতলে মােট সাতান্নটি গভীর সমুদ্রখাত রয়েছে। প্রশান্তমহাসাগরেই গভীর সমুদ্রখাতের সংখ্যা অধিক। নিউগিনির উত্তর দিকে অবস্থিত প্রশান্তমহাসাগরের মারিয়ানা খাত পৃথিবীর মধ্যে গভীরতম সমুদ্র খাত এর গড় গভীরতা প্রায় ১০,৮৭০ মিটার। আটলান্টিক মহাসাগরের পাের্টোরিকো খাত (৮,৫৩৮ মিটার) উল্লেখযােগ্য।

(গ)সামুদ্রিক সম্পদের বিবরণসহ বঙ্গোপসাগরী সামুদ্রিক সম্পদের বর্ণনা

পানি সম্পদ বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সম্পদের মধ্যে পানি সম্পদ অন্যতম। দেশের অর্থনীতি পানি সম্পদের উপর নির্ভরশীল। কৃষিজ, বনজ ও মৎস্য সম্পদ এ পানি সম্পদ দ্বারা প্রভাবিত হয়। বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। বিভিন্ন নদ-নদী এ দেশের পানি সরবরাহের প্রধান উৎস। বঙ্গোপসাগর হচ্ছে এ দেশে ভূ-উপরিস্থ পানি সরবরাহের একটি প্রধান উৎস। তাছাড়া, বৃষ্টির পানি ও ভূগর্ভস্থ পানি এ দেশের পানির চাহিদা অনেকটা পূরণ করে। মৎস্য সম্পদ মাছ বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সম্পদ। এ দেশের ১২ লাখ লােক প্রত্যক্ষভাবে মৎস্য খাতে নিয়ােজিত আছে।

মৎস্য সম্পদ এ দেশের মােট দেশজ উৎপাদনের ৪.৭ ভাগ, রপ্তানি আয়ে ৯.১ ভাগ এবং প্রাণীজ প্রােটিনের ৮০ ভাগ পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া, বিভিন্ন কুটির শিল্প এবং হাঁস-মুরগীর খামারে মাছের বিভিন্ন অংশ ব্যবহার করা হয়। শক্তি সম্পদ একটি দেশের কৃষি ও শিল্পকারখানা ভিত্তিক উন্নয়নের মূল ভিত্তি হচ্ছে শক্তি সম্পদ। বিভিন্ন উৎস হতে শক্তি পাওয়া যায়। শক্তির উৎসগুলাে হচ্ছে বায়ু, পানি ও বিদ্যুৎ। আবার, বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদিত হয় কয়লা, গ্যাস, খনিজ তেল, সৌরশক্তি ও আণবিক শক্তি থেকে বাংলাদেশ কয়লা ও খনিজ তেলের মাধ্যমে শক্তি উৎপাদনে খুব সমৃদ্ধ নয়। তবে পানি সম্পদ ব্যবহার করে বাংলাদেশের ।

বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমানে দেশে সৌরশক্তির উৎপাদন কিছুটা শুরু হয়েছে। তাছাড়া জৈব আবর্জনা যেমন-মৃত গাছপালা ও প্রাণী, গাে-সার থেকে বায়ােগ্যাস উৎপাদন করা হয়। এ বায়ােগ্যাসের মাধ্যমে দেশে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করা হচ্ছে। বাংলাদেশে ৮৯% শক্তির উৎস হচ্ছে প্রাকৃতিক গ্যাস। বাকিটুকু উৎপাদিত হয় জ্বালানি তেল, কয়লা ও পানি থেকে। পানি থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎকে পানি বিদ্যুৎ বলে। রাঙ্গামাটি জেলার কাপ্তাই নামক স্থানে কর্ণফুলি নদীর তীরে দেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র অবস্থিত। গ্যাস, কয়লা, তেলের উৎপাদিত বিদ্যুৎকে তাপ বিদ্যুৎ বলে। এ দেশে খনিজ তেল দ্বারা চালিত বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র হচ্ছে:

১। ভেড়ামারা তাপ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, কুষ্টিয়া

২। ঠাকুরগাঁও তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র।

৩। সৈয়দপুর তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, নীলফামারী

৪। গােয়ালপাড়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, খুলনা ।

Conclusion

Lastly, we wish the student brothers and sisters all the best. We will continue our efforts for the overall cooperation of the students. There was a blessing that the students could achieve their desired goal. If we can do them any good in the way of their success, we will consider ourselves successful. Stay with us until then.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

I Boss Host BD